আপডেট নিউজ:

দি ডেইলী বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

‌পুলিশের গাড়ির লাইসেন্স নেই, নিরাপদ সড়ক কীভাবে হবে?

দারাজের পুরষ্কার, এমন অজানা লিংকে কেউ ভুলেও ক্লিক বা প্রেবেশ কিংবা শেয়ার করবেন।

ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জয় আর্জেন্টিনার

সর্বোচ্চ পেশাদারী উৎকর্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিন : সেনা সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্ধ বিরোধিতা করছে: ওবায়দুল কাদের

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খোকন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নি, ফরাজি, রাব্বি, সিফাত, হৃদয় ও হাসান এর মৃত্যুদণ্ড। বাকি ৪ আসামি খালাস।

ধর্ষণ মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর গ্রেপ্তার

বাজেটের আগেই নাটোরে বেড়েছে সিগারেটের দাম

আমিরুল ইসলাম, নাটোর জেলা প্রতিনিধিঃ

জাতীয় বাজেটের আগেই নাটোরে দাম বেড়েছে সিগারেট সহ সকল তামাকজাত পণ্যের। প্রতিটি সিগারেটে দাম বৃদ্ধি পেয়েছে এক টাকা।
বাজেটের আগেই নাটোরে বেড়েছে সিগারেটের দাম
বাজেটের আগেই নাটোরে বেড়েছে সিগারেটের দাম

তাছাড়া বাজেটে দাম বৃদ্ধির আশঙ্কায় খুচরা দোকানদারদের কাছে ডিলাররা সিগারেট সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে।
এতে করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করেছে ডিলাররা অভিযোগ খুচরা ব্যবসায়ীদের।

সূত্র জানায়, আগামী ১০জুন জাতীয় সংসদে পেশ করা হবে ২০২০-২১সালের বাজেট। এই বাজেটে সিগারেট সহ তামাকজাত পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কায় বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরী করেছে ডিলাররা।

খুচরা দোকানদারদের কাছে সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে বৃদ্ধি করা হয়েছে দাম। ফলে বাড়তি দামে সিগারেট কিনতে হচ্ছে দোকানদার ও ধুমপায়ীদের।

নাটোর শহরের খুচরা দোকানদাররা বলেন, আগে ব্যানসন সিগারেট প্রতি শলাকা বিক্রি হতো ১৩টাকা, বর্তমানে দাম বৃদ্ধি পেয়ে ১৪টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া গোল্ডলিফ সিগারেট আগে প্রতি শলাকা ১০টাকায় বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ১১ থেকে ১২টাকায়। আর ডার্বি ৪টাকার পরিবর্তে ৫টাকা। এছাড়া স্টার, রয়েল এসডি, এনডি, শেখ সিগারেট ৫টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, প্রতি বছর বাজেট পেশের দশ দিন আগে থেকেই নাটোর শহরের সিগারেটের ডিলাররা সরবরাহ কমিয়ে দেয়। এতে করে তারা বাজারে একটা কৃত্রিম সংকট তৈরী করে দাম বাড়িয়ে দেয়।

তাছাড়া বর্তমান মূল্যের সিগারেট কোম্পানীগুলো মজুদ করে বাজেটে দাম বাড়ার পর বাজারে সরবরাহ করে।

এতে করে সরকারের কোটি কোটি টাকা তারা রাজস্ব ফাঁকি দেয়। কিন্তু কেউ তাদের আইনের আওতায় আনে না। সব সময় তারা ধোরা ছোঁয়ার বাহিরে থেকে যাচ্ছে।