আপডেট নিউজ:

দি ডেইলী বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

‌পুলিশের গাড়ির লাইসেন্স নেই, নিরাপদ সড়ক কীভাবে হবে?

দারাজের পুরষ্কার, এমন অজানা লিংকে কেউ ভুলেও ক্লিক বা প্রেবেশ কিংবা শেয়ার করবেন।

ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জয় আর্জেন্টিনার

সর্বোচ্চ পেশাদারী উৎকর্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিন : সেনা সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্ধ বিরোধিতা করছে: ওবায়দুল কাদের

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খোকন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নি, ফরাজি, রাব্বি, সিফাত, হৃদয় ও হাসান এর মৃত্যুদণ্ড। বাকি ৪ আসামি খালাস।

ধর্ষণ মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর গ্রেপ্তার

বড়াইগ্রামে মোবাইল ফোন না পেয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

আমিরুল ইসলাম, নাটোর জেলা প্রতিনিধিঃ

নাটোরের বড়াইগ্রামে একটি মোবাইল ফোন না পেয়ে বাবার ওপর অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে সজনী খাতুন (১৭) নামে এক স্কুলছাত্রী।
বড়াইগ্রামে মোবাইল ফোন না পেয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
বড়াইগ্রামে মোবাইল ফোন না পেয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

শনিবার সকালে উপজেলার বড়াইগ্রাম পৌরসভার লক্ষীকোল পুরাতন হলমোড় এলাকার উজ্জল হোসেনের বাড়ী থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

সজনী কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানার শিপন রানার মেয়ে এবং বড়াইগ্রাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী।

শিপন রানা মালোয়েশিয়া প্রবাসী। তিনি মলোয়েশিয়া যাওয়ার সময় লক্ষীকোল এলাকায় উজ্জলের বাসা ভাড়া নিয়ে পরিবার রেখে যান।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সজনী শুক্রবার রাতে বাবার সাথে অনলাইনে কথা বলেন এবং ঈদে এন্ড্রয়েট মোবাইল কিনে চান।

তার বাবা অর্থনৈতিক সমস্যার কথা বলে কিছুদিন সময় চান। এতে অভিমান করে নিজ ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েন।

এরপর রাতের কোন এক সময় সে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সাথে ঝুলে আত্নহত্যা করে।

সকালে তার মা ডাকাডাকি করেও দরজা না খুললে অন্য রুমদিয়ে উঁকি দিয়ে মেয়েকে ফ্যানের সাথে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে জ্ঞান হারান। পরে প্রতিবেশিরা এসে পুলিশে খবর দেয়।

খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দিলিপ কুমার দাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে।

প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে মোবাইল ফোনের জন্য অভিমান সজনী আত্নহত্যা করে থাকতে পারে