আপডেট নিউজ:

দি ডেইলী বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

‌পুলিশের গাড়ির লাইসেন্স নেই, নিরাপদ সড়ক কীভাবে হবে?

দারাজের পুরষ্কার, এমন অজানা লিংকে কেউ ভুলেও ক্লিক বা প্রেবেশ কিংবা শেয়ার করবেন।

ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জয় আর্জেন্টিনার

সর্বোচ্চ পেশাদারী উৎকর্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিন : সেনা সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্ধ বিরোধিতা করছে: ওবায়দুল কাদের

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খোকন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নি, ফরাজি, রাব্বি, সিফাত, হৃদয় ও হাসান এর মৃত্যুদণ্ড। বাকি ৪ আসামি খালাস।

ধর্ষণ মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর গ্রেপ্তার

ভূয়া নিয়োগ পত্রে চাকুরী দেওয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ

তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধিঃ

সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় ভূয়া নিযোগ পত্র দেখিয়ে চাকুরী দেয়ার নামে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
ভূয়া নিয়োগ পত্রে চাকুরী দেওয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ
ভূয়া নিয়োগ পত্রে চাকুরী দেওয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ

উপজেলার জালালপুর সাকিনের মৃত: বাবু লাল দাশের ছেলে গৌরপদ দাশ বাদী হয়ে মঙ্গলবার (২৩ জুন) কৃষ্ণকাটি গ্রামের মৃত: শওকাত মোড়লের ছেলে মোঃ নজরুল ইসলামকে বিবাদী করে অসৎ উপায়ে টাকা আত্মসাতের দায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগকারী গৌরপদ দাশ জানান, “নজরুল ইসলাম পেশায় একজন শিক্ষক।

পেশাগত ক্ষমতার কাহিনী, নানা রকম মিথ্যা আশ্বাস ও প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে আমার ছেলে মিঠুন দাশকে চাকরী পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ৩,৩০,০০০ টাকা হাতিয়ে নেয় নজরুল।

আমি একজন হতদরিদ্র মানুষ, সহায় সম্বল বলতে তেমন কিছুই নেই। সোনার গহনা, গরু ও জমি বিক্রয় করে সেই টাকা তুলে দিই প্রতারক নজরুলের হাতে।

সরল বিশ্বাসে আমি আমার সন্তান মিঠুনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মে যোগদান করতে পাঠাই, কিন্তু কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর সে জানতে পারে উক্ত প্রতিষ্ঠানে তার কোন চাকরী হয়নি।

কারন অনুসন্ধানে জানতে পারি, ভূয়া নিয়োগ পত্র দেখিয়ে আমার কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়া হয়েছে। একথা জানার পর আমার সন্তানের কর্মস্থলে যাওয়া বন্ধ করে দিই।

এ বিষয়ে অভিযোগকারী গৌরপদ গত ১৮ মে নজরুল ইসলামকে জিজ্ঞাসা করলে সে জানায়, “তোমার ছেলের চাকরীতে সমস্যা হয়েছে, আমি তোমার সব টাকা ফেরত দিয়ে দেব।”

কিন্তু সে টাকা ফেরত না দিয়ে প্রতারনা ও তালবাহানা করতে থাকে। অনেক বার ওয়াদা করে সর্বশেষ বিগত ৬ জুন সমুদয় টাকা পরিশোধের আশ্বাস দেয়।

ধার্য দিনে গৌরপদ পুন:রায় নজরুল ইসলামের বাড়িতে গিয়ে পাওনা টাকা ফেরত চাইলে সে তার সাথে চরম দুর্বব্যহার করে ও পাওনা টাকা দিতে অস্বীকার করে।
নিরুপায় হয়ে গৌরপদ দাশ তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইকবাল হোসেনের নিকট একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

এ প্রসঙ্গে জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যান এম, মফিদুল হক লিটু জানান,“এরকম একটি অভিযোগের কথা আমি আগে শুনেছি। অভিযোগকারীর সাথে কথা বলে ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছি।”

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইকবাল হোসেন বলেন, “এ সংক্রান্তে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি।
খুব শীঘ্রই তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।”