আপডেট নিউজ:

দি ডেইলী বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

‌পুলিশের গাড়ির লাইসেন্স নেই, নিরাপদ সড়ক কীভাবে হবে?

দারাজের পুরষ্কার, এমন অজানা লিংকে কেউ ভুলেও ক্লিক বা প্রেবেশ কিংবা শেয়ার করবেন।

ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জয় আর্জেন্টিনার

সর্বোচ্চ পেশাদারী উৎকর্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিন : সেনা সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্ধ বিরোধিতা করছে: ওবায়দুল কাদের

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খোকন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নি, ফরাজি, রাব্বি, সিফাত, হৃদয় ও হাসান এর মৃত্যুদণ্ড। বাকি ৪ আসামি খালাস।

ধর্ষণ মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর গ্রেপ্তার

শনিবার থেকে ২৫ টাকা কেজি পিয়াজ বিক্রি করবে টিসিবি

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস বাংলাদেশেও হানা দিয়েছে। দেশে দিন দিন করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। করোনা মোকাবেলায় অঘোষিত লকডাউনের মাঝে কম দামে ভোগ্যপণ্য বিক্রি শুরু করছে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।

টিসিবি চিনি, মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও পিয়াজ ভর্তুকিমূল্যে বিক্রি করেছে। এদিকে টিসিবির মাধ্যমে আগামী শনিবার থেকে ২৫ টাকা দরে পিয়াজ বিক্রি করার ঘোষণা দিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এতদিন এই পিয়াজ বিক্রি হচ্ছিল ৩৫ টাকা দরে।

বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম তাই করোনার মধ্যে নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। এ দুরবস্থার মধ্যে প্রায় ৫০৯ স্পটে ট্রাকে এবং বিভিন্ন ডিলারের মাধ্যমে টিসিবি পণ্য বিক্রি করছে। এদিকে শনিবার থেকে ২৫ টাকা কেজিতে পিয়াজ বিক্রি করবে টিসিবি। যা এতদিন বিক্রি হচ্ছিল ৩৫ টাকা কেজিতে।

তিনি আরও বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের যথেষ্ট স্টক আছে। আমরা আগে থেকেই নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মজুত করেছিলাম। ফলে প্রচুর স্টক রয়ে গেছে। আরও চার মাসেও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের কোনো সমস্যা হবে না। টিসিবিও পণ্য বিক্রিতে প্রস্তুত আছে। বিশেষ করে ছোলার প্রচুর মজুত রয়েছে। যদিও আগামী রোজা পর্যন্ত এটি রাখা যাবে না। তার পরেও হয়তো অনেক পরিমাণ থেকে যাবে।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আদার ক্ষেত্রে বাজারে কিছু সমস্যা ছিল। কিন্তু চাপ সৃষ্টি করে তা সমাধান করেছে ভোক্তা অধিকার। ভোক্তা অধিকারের কাজের প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন,ভোক্তা অধিকার এখন পর্যন্ত ২ হাজার ২০০ জায়গায় ব্যবসায়ীদের জরিমানা করেছে।