আপডেট নিউজ:

দি ডেইলী বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

‌পুলিশের গাড়ির লাইসেন্স নেই, নিরাপদ সড়ক কীভাবে হবে?

দারাজের পুরষ্কার, এমন অজানা লিংকে কেউ ভুলেও ক্লিক বা প্রেবেশ কিংবা শেয়ার করবেন।

ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জয় আর্জেন্টিনার

সর্বোচ্চ পেশাদারী উৎকর্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিন : সেনা সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্ধ বিরোধিতা করছে: ওবায়দুল কাদের

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খোকন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নি, ফরাজি, রাব্বি, সিফাত, হৃদয় ও হাসান এর মৃত্যুদণ্ড। বাকি ৪ আসামি খালাস।

ধর্ষণ মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর গ্রেপ্তার

বড়াইগ্রামে ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ার অপরাধে মামলা নেয়নি পুলিশ

আমিরুল ইসলাম, নাটোর জেলা প্রতিনিধিঃ

নাটোরের বড়াইগ্রামের গড়মাটি এলাকায় সন্ত্রাসী হামলার শিকার হওয়ার পর একজন সংবাদকর্মী থানায় অভিযোগ করার ৩ দিনেও মামলা নেয়নি পুলিশ।
নতুন সময় টেলিভিশন নিউজ প্রেজেন্টার এবং স্টাফ রিপোর্টার , সাংবাদিক আবু জাফর সন্ত্রাসী হামলার স্বীকার।
বড়াইগ্রামে ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ার অপরাধে মামলা নেয়নি পুলিশ

উপরন্তু ওই সংবাদকর্মীর পরিবারকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে তাদের প্রতিপক্ষ দল। থানায় অভিযোগ করার অপরাধে শুক্রবার সকালে বাড়িতে হামলা চালানোর জন্য প্রতিপক্ষের লোকজন গেট ভাঙ্গার চেষ্টা করলে ৯৯৯এ ফোন দেয় সংবাদকর্মীর স্ত্রী।

আর এতে ক্ষিপ্ত হয়ে থানায় মামলা নেয়নি থানা পুলিশ এমন অভিযোগ করেছেন ওই সংবাদকর্মী ও তার পরিবারের সদস্যরা।
অপরদিকে প্রতিপক্ষের লোকজন বাড়ি থেকে বের হলে খুন করবে বলে হুমকি দেয়ায় এবং পুলিশ এ বিষয়ে কোন ভূমিকা না রাখায় চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে ওই পরিবারটি।

জানা যায়, গত বুধবার দিবাগত রাত ১০ টার দিকে প্রেসক্লাব থেকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার গড়মাটি মধ্যপাড়া এলাকায় পোঁছালে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা একদল চিহ্নিত সন্ত্রাসী সাংবাদিক আবু জাফরের পথ গতিরোধ করে মারধোর করে ও গলায় ছুরি ধরে নগদ ২১ হাজার চারশত ষাট টাকা নিয়ে নেয়।

এ ব্যাপারে সাংবাদিক আবু জাফর রাতেই বড়াইগ্রাম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। আবু জাফর নতুন সময় টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার ও নিউজ প্রেজেন্টার।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বাড়ি ফেরার পথে সাঈদ মোল্লা এবং তার ভাই রওশন মোল্লা তার সহযোগী আট থেকে দশ জন মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে বেধড়ক মারপিট শুরু করে এবং গলায় ছুরি ঠেকিয়ে মানিব্যাগ সহ টাকা কেড়ে নেয়।

পরে আশেপাশের লোকজন ছুটে আসলে সাঈদ মোল্লা ও তার ভাই রওশন মোল্লাসহ সহযোগীরা চলে যায়।

বড়াইগ্রাম থানার অফিসার্স ইনচার্জ (ওসি) দিলীপ কুমার দাস জানান, অভিযোগ পেয়েছি এবং সরেজমিনে তদন্ত করা হয়েছে।
তবে মামলা গ্রহণ করা হলো না কেন জানতে চাইলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।