আপডেট নিউজ:

দি ডেইলী বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

‌পুলিশের গাড়ির লাইসেন্স নেই, নিরাপদ সড়ক কীভাবে হবে?

দারাজের পুরষ্কার, এমন অজানা লিংকে কেউ ভুলেও ক্লিক বা প্রেবেশ কিংবা শেয়ার করবেন।

ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জয় আর্জেন্টিনার

সর্বোচ্চ পেশাদারী উৎকর্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিন : সেনা সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্ধ বিরোধিতা করছে: ওবায়দুল কাদের

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খোকন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নি, ফরাজি, রাব্বি, সিফাত, হৃদয় ও হাসান এর মৃত্যুদণ্ড। বাকি ৪ আসামি খালাস।

ধর্ষণ মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর গ্রেপ্তার

ঝিনাইদহে চাকরী প্রদানের নামে ১০ লাখ টাকার প্রতারণা অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টারঃ ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নাথকুন্ডু সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরী পদে চাকরী দেওয়ার নাম এক আব্দুল হাকিম নামে এক যুবকের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ১০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। আব্দুল হাকিম সদর উপজেলার মাগুরাপাড়া গ্রামের হায়াত শেখের ছেলে।

অভিযোগ উঠেছে, বাদপুকুরিয়া গ্রামের ওমর আলীর ছেলে আবু সামা চাকরী দেওয়ার নাম করে এই অর্থ হাতিয়ে নেন। টাকা ফেরৎ না দেওয়ায় নিরুপায় হয়ে আব্দুল হাকিম ডকুমেন্টসহ আদালতে মামলা করেছেন, যার মামলা নং এসসি ২২৩/১৯। বাদীর অভিযোগ বিশ্বস্ততার সুযোগ নিয়ে আবু সামা ২০১৮ সালের ১০ মে ৩ জন সাক্ষির সামনে ১০ লাখ টাকা প্রদান করেন।

এরপর চাকরী না দেওয়ায় আসামী আবু সামা ২০১৮ সালের ২০ জুন ইসলামী ব্যংক ডাকবাংলা শাখার অনুকুলে ১০ লাখ টাকার একটি চেক দেন (চেক নং ১৮২৮৯৮২)। একই দিন বাদী ব্যাংকে টাকা তুলতে গিয়ে ফিরে আসেন।

বাদীর অভিযোগ আসামী অসৎ উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত ভাবে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে এই চেক প্রদান করেন। ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে না পেরে ২০১৮ সালের ২৬ জুন আসামেিক লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করেন বাদী আব্দুল হাকিম। কিন্তু তিনি কোন সাড়া না দিয়ে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ২৭ জুলাই ঝিনাইদহ শহরের সুইট হোটেলের সামনে আসামীর কাছ টাকা চাইলে তিনি অস্বীকার করেন। ফলে ২৯ জুলাই আব্দুল হাকিম টাকা উদ্ধারে ঝিনাইদহের বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের স্মরনাপন্য হন। মামলাটি বর্তমানে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন আছে।

আব্দুল হাকিম অভিযোগ করেন, চাকরী প্রদানের নাম এক এ ধরণের প্রতারণার শিকার হয়ে তিনি মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছেন। এক সঙ্গে ১০ লাখ টাকা প্রদান করায় তার পরিবারও আর্থিক সংকটে পড়েছে।