আপডেট নিউজ:

দি ডেইলী বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

‌পুলিশের গাড়ির লাইসেন্স নেই, নিরাপদ সড়ক কীভাবে হবে?

দারাজের পুরষ্কার, এমন অজানা লিংকে কেউ ভুলেও ক্লিক বা প্রেবেশ কিংবা শেয়ার করবেন।

ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জয় আর্জেন্টিনার

সর্বোচ্চ পেশাদারী উৎকর্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিন : সেনা সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্ধ বিরোধিতা করছে: ওবায়দুল কাদের

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খোকন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নি, ফরাজি, রাব্বি, সিফাত, হৃদয় ও হাসান এর মৃত্যুদণ্ড। বাকি ৪ আসামি খালাস।

ধর্ষণ মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর গ্রেপ্তার

এ বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা হবে না

এ বছর কেন্দ্রীয়ভাবে পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

PSC Exam 2020
এ বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা হবে না

মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনায় প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিয়েছেন।

করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গত ১৮ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক পরস্থিতি বিবেচনা করে এবার প্রাথমিক সমাপনী ও ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষার গ্রহণ না করার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। এবার স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা নেব।’

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী ও ইবতেদায়ী পরীক্ষা বাতিলে সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এতে এই দুই পরীক্ষার পরিবর্তে স্কুল ও মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের প্রস্তাব রাখা হয়েছে। পাশাপাশি পরীক্ষা বাতিল করা হলে এ বছরের জন্য মেধাবৃত্তিও না দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পরীক্ষা বাতিলের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়ে সেটি আজ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।

আরও পড়ুন: নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো প্রস্তাবে মন্ত্রণালয় বলেছে, ১৮ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকায় ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মোট ৭১টি কর্মদিবস নষ্ট হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীদের ৪০৬টি বিষয়ভিত্তিক পাঠদান ক্ষতিগ্রস্ত। ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত সিলেবাসের মাত্র ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ পড়ানো সম্ভব হয়েছে। পাঠ্যবইয়ের অবশিষ্ট অংশ শেষ করতে কমপক্ষে ৫০ কর্মদিবস দরকার। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে পাঠদান কার্যক্রম চালানো সম্ভব হলেও ৫০ কর্মদিবস পাওয়া যাবে না।

এতে আরও বলা হয়, করোনা ভাইরাসের বিদ্যমান প্রাদুর্ভাবে সেপ্টেম্বর মাসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া সম্ভব হবে কিনা সে সিদ্ধান্ত এখনো নেওয়া হয়নি। খুলে দেওয়া হলে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের স্কুলে নাও পাঠাতে পারেন।