আপডেট নিউজ:

দি ডেইলী বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

‌পুলিশের গাড়ির লাইসেন্স নেই, নিরাপদ সড়ক কীভাবে হবে?

দারাজের পুরষ্কার, এমন অজানা লিংকে কেউ ভুলেও ক্লিক বা প্রেবেশ কিংবা শেয়ার করবেন।

ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জয় আর্জেন্টিনার

সর্বোচ্চ পেশাদারী উৎকর্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিন : সেনা সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্ধ বিরোধিতা করছে: ওবায়দুল কাদের

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খোকন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নি, ফরাজি, রাব্বি, সিফাত, হৃদয় ও হাসান এর মৃত্যুদণ্ড। বাকি ৪ আসামি খালাস।

ধর্ষণ মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর গ্রেপ্তার

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা

ঢাকা: ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল, গ্রেফতারকৃত আট নেতাকর্মীর মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও কারাগারে লেখক মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর প্রতিবাদে প্রগতিশীল ছাত্র জোট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাও করতে গেলে পুলিশ বাধা দেয়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা

সোমবার (১ মার্চ) দুপুরে সচিবালয়ের ৩ নম্বর গেটের সামনে পুলিশ এ বাধা দেয়।
এ সময় নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক ধাক্কাধাক্কি হয়। পরে পুলিশি বাধার মুখে কর্মীরা সেখানেই সমাবেশ শুরু করে। পরে ওই এলাকার যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে সমাবেশ শেষ হলে যান চলাচল আবার স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এর আগে সংগঠনটির কর্মীরা দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেত হয়ে মিছিল নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দিকে আসতে শুরু করে।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত বৃহস্পতিবার কারাগারে লেখক মুশতাক আহমেদের মৃত্যু হয়েছে। আপনারা দেখবেন কারাগারে লেখা থাকে রাখিব নিরাপদ, দেখাব আলোর পথ। আপনারা কী আলোর পথ দেখালেন মুশতাককে? একজন মানুষ মৃত্যুবরণ করল, অথচ সে জানে না যে সে অপরাধী না নিরাপরাধ। ওই ঘটনার পর থেকে পুলিশ প্রশাসনসহ অন্যদের কর্মকাণ্ডে সেটি আরও স্পষ্ট করে।

গত শুক্রবার সন্ধ্যায় আমাদের একটি শান্তিপূর্ণ মশাল মিছিল ছিল। সেই মশাল মিছিলে পুলিশ কীভাবে হামলা করেছে। আবার পুলিশ সংবাদ সম্মেলন করে বলে আমাদের ছেলেরা না কী তাদের আহত করেছে। পুলিশের কথা মানুষ বিশ্বাস করে না এটা আমরা জানি। এ মাস থেকে সরকার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করবে।
তারা যে সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছে সেটা আওয়ামী লীগের সুবর্ণজয়ন্তী, লুটপাটের সুবর্ণজয়ন্তী। ১৯৭১ সালের পর থেকে এ দলটি দেশের মানুষকে নানাভাবে অপমাণিত করেছে। আপনারা দেখেছেন ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদের দিয়ে তারা ব্যালট চুরি করিয়েছে।

তারা বলেন, লেখক মুশতাকের মৃত্যুর বিচার করতে হবে। ডিজিটাল নিরাপত্তার নামে আইনটি বাতিল করতে হবে। সর্বশেষ সাতজন ছাত্র নেতা ও একজন শ্রমিক নেতাকে খুলনা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ আটজন রাজবন্দিকে বিনা শর্তে মুক্তি দিতে হবে। না হলে এ ঘেরাও মিছিল প্রতিবাদ মিছিলে রূপান্তরিত হবে।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটার নাসির ও তার স্ত্রী তামিমার বিরুদ্ধে মামলা।

বক্তারা বলেন, আমরা আজ সমাবেশ সমাপ্ত ঘোষণা করছি। তবে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। পরবর্তী কর্মসূচি কী হবে তা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানানো হবে।

রমনা জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ সাংবাদিকদের বলেন, তারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাও করতে এসেছিল। এজন্য অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তবে কোনো ব্যারিকেড ছিল না। তারা শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করেছে।